জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিত্যপণ্যের বাজারের অবস্থাও টালমাটাল। সপ্তাহের ব্যবধানে সব পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। বিশেষ করে ডিমের ডজন ১২৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৫০ টাকা।
ঢাকায় এখন মুদিদোকান থেকে ফার্মের মুরগির বাদামি এক হালি ডিম কিনতে লাগছে ৫০ টাকা। আবার একটি ডিম কিনতে গেলে দাম পড়ে সাড়ে ১২ টাকা। দেশে এর আগে কখনোই ডিমের দাম এমন আকাশচুম্বী হয়নি বলে জানিয়েছেন খামারি ও ব্যবসায়ীরা। ২০০৯ ও ২০১০ সালে একবার ডিমের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছিল। তখন কারণ ছিল বার্ড ফ্লু।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য বলছে, ২০০৮-০৯ ও ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশে মুরগির ডিমের হালির গড় দাম ছিল ২৭ টাকার আশপাশে। সর্বশেষ গত জুলাইয়ে গড় দাম ছিল ৪০ টাকার কিছু কম। এদিকে বাজারে ডিম ও মাংসের দাম বাড়ায় হতাশা প্রকাশ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা। হাঁসের ডিমের দামও বেশি। কারওয়ান বাজারে প্রতি হালি হাঁসের ডিম ৬০ টাকা। এলাকার বাজারে তা চাওয়া হয় ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। দেশি মুরগির ডিম বিক্রেতারা প্রতি হালি ৫৪ থেকে ৫৮ টাকা দাবি করেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।